৩৫ বছর পর এমন কি হতে যাচ্ছে নেহরু-গান্ধী পরিবারে যার জন্য রাজনৈতিক মহল গরম জানলে..

কংগ্রেসের অন্দরমহলের সূত্র থেকে জানা গেছে যে, বরুন গান্ধী ২০১৯ -এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই কংগ্রেসে যোগ দিতে চলেছেন। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বিষয়টি নিয়ে কথা চালাচ্ছেন।


উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরের বিজেপি সংসদ হচ্ছে বরুন গান্ধী। সঞ্জয় গান্ধী ও মেনকা গান্ধীর একমাত্র পুত্র বিজেপির সাইডলাইনে। বিশেষ সূত্রে খবর পাওয়া গেছে যে, সভাপতি হওয়ার পরই বরুন গান্ধীকে দলে নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন রাহুল গান্ধী।দলে নাকি এখন কেউই বিশেষ গুরুত্ব দেন না বরুনকে। এমনটিই জানিয়েছেন সুলতানপুরের মুসলিম নেতা হাজি জামিলুদ্দীন। আর একটি সূত্রেও জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ছাড়া আর কেউই সেরকম গুরুত্ব দেন না। উত্তরপ্রদেশে বিজেপির একটা বড়ো অংশ বিধানসভা নির্বাচনের পর বরুণকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে দেখতে চেয়েছিলেন।কিন্তু তাদের সে দাবি উপেক্ষা করে যোগী আদিত্যনাথকে মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসানো হয়।"২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই বরুণকে নেওয়া হবে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটিতে", একথা দাবি করেছেন কংগ্রেস নেতা মনসুন আহমেদ। রাহুল এবং বরুণকে মিলিয়ে একটি বড়ো শক্তিতে পরিণত হবে কংগ্রেস। আর তা হলে প্রায় ৩৫ বছর পর আবার একত্রিত হবে নেহেরু-গান্ধী পরিবার।

Comments

Popular posts from this blog

পশ্চিমবঙ্গে ন্যাশানাল সিটিজেন রেজিস্টার (NRC) নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর লেগেই আছে। আর এরই মধ্যে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) এর মহাসচিব কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya) পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সরকার গঠন হওয়ার পর অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বের করার কথা বলেন। কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, আমরা খুব শীঘ্রই সংসদে নাগরিক সংশোধন বিল পেশ করতে চলেছি, আর ওই বিল পাশ করানোর পর NRC নিয়ে তদন্ত শুরু হবে। এর সাথে সাথে উনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তান আর বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দুরাও যায়গা পাবে। কিন্তু বাকি অনুপ্রবেশকারীদের ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হবে। রাজ্য বিজেপির পর্যবেক্ষক বিজয়বর্গীয় বলেন, আমাদের সরকার পশ্চিমবঙ্গে NRC কাগু করবে। আর এরপর একটিও হিন্দুকে বাংলা ছেড়ে অন্যত্র যেতে হবেনা। বজয়বর্গীয় তৃণমূল কংগ্রেস এর নাম না নিয়ে আক্রমণ করে বলেন, কিছু দল আর তাঁদের নেতা/নেত্রীরা NRC নিয়ে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। বিজয়বর্গীয় বলেন, তৃণমূলের নেতারা NRC এর নামে মানুষের মধ্যে ভয়ের পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। উনি বলেন, ‘বিজেপির রাষ্ট্রীয় মহাসচিব হিসেবে আমি সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, NRC লাগু হবেই, কিন্তু একটাও হিন্দুকে দেশ ছেড়ে যেতে হবেনা। প্রত্যকে হিন্দুকে ভারতের নাগরিকতা দেওয়া হবে।” আপনাদের জানিয়ে রাখি, পশ্চিমবঙ্গে NRC নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল আর বিজেপি লাগাতার একে অপরের উপর NRC নিয়ে আক্রমণ করেই চলেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী সোমবার NRC কে একটি ভুয়ো অভিযান আখ্যা দিয়ে এটির বিরোধিতা করেন। এবং উনি বিজেপির উপর অভিযোগ তুলে বলেন, বিজেপি NRC নিয়ে রাজ্যে ভয়ের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, আর এর জন্য এখনো পর্যন্ত রাজ্যের ছয় জন মারা গেছে। আরেকদিকে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্যে NRC লাগু করা নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করতে আগামী ১লা অক্টোবর কলকাতায় পা রাখছেন। আনন্দবাজার

links 18

Pages 1