দেখুন কি করে চন্দননগরকে বিশ্বের দরবারে এক স্মার্ট সিটি তৈরী করতে চলেছে ফ্রান্স..

ধরতে গেলে রাজ্য সরকারের একটা ঝটকাও হতে পারে,কারণ কিছুদিন আগেই সরকার চন্দননগরকে হেরিটেজ শহর থেকে বাতিল করেছে।তারপর এমন ঘটনা এখন ফরাসীরা চাই চন্দননগরকে সুন্দর করে সাজাতে চন্দননগর এর গৌরবকে আবার ফিরিয়ে আনতে।সালটা ছিল ১৬৭৩ যখন এই চন্দননগরে ফরাসীরা উপনিবেশ স্থাপন করেছিল।


বলতে গেলে আধুনিক চন্দননগরের গোড়াপত্তন হয়েছিল ফরাসীদের হাত ধরেই।সেই সময় চন্দননগর এর উন্নতি ও প্রগতিশীল শহর সারা ভারতে ছিল না,কিন্তু বর্তমানে চন্দননগর এর অবস্তা খুব খারাপ তার কারণে এখন   ফরাসীদের তৈরি কিছু বাড়ির মেরামতি সম্ভব হলেও এখনও বেহাল দশায় প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে রেজিস্ট্রি বিল্ডিং। এই দিন চন্দননগর কলেজ ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ফ্রান্সের যে সব ছাত্র-ছাত্রী এই প্রকল্পের জড়িত ছিলেন তাঁদের হাতে সার্টিফিকেট, ছবি তুলে দেন ফরাসী রাষ্ট্রদূত অ্য়ালেকসান্দ্রে জিয়েগলার।



Comments

Popular posts from this blog

পশ্চিমবঙ্গে ন্যাশানাল সিটিজেন রেজিস্টার (NRC) নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর লেগেই আছে। আর এরই মধ্যে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) এর মহাসচিব কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya) পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সরকার গঠন হওয়ার পর অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বের করার কথা বলেন। কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, আমরা খুব শীঘ্রই সংসদে নাগরিক সংশোধন বিল পেশ করতে চলেছি, আর ওই বিল পাশ করানোর পর NRC নিয়ে তদন্ত শুরু হবে। এর সাথে সাথে উনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তান আর বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দুরাও যায়গা পাবে। কিন্তু বাকি অনুপ্রবেশকারীদের ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হবে। রাজ্য বিজেপির পর্যবেক্ষক বিজয়বর্গীয় বলেন, আমাদের সরকার পশ্চিমবঙ্গে NRC কাগু করবে। আর এরপর একটিও হিন্দুকে বাংলা ছেড়ে অন্যত্র যেতে হবেনা। বজয়বর্গীয় তৃণমূল কংগ্রেস এর নাম না নিয়ে আক্রমণ করে বলেন, কিছু দল আর তাঁদের নেতা/নেত্রীরা NRC নিয়ে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। বিজয়বর্গীয় বলেন, তৃণমূলের নেতারা NRC এর নামে মানুষের মধ্যে ভয়ের পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। উনি বলেন, ‘বিজেপির রাষ্ট্রীয় মহাসচিব হিসেবে আমি সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, NRC লাগু হবেই, কিন্তু একটাও হিন্দুকে দেশ ছেড়ে যেতে হবেনা। প্রত্যকে হিন্দুকে ভারতের নাগরিকতা দেওয়া হবে।” আপনাদের জানিয়ে রাখি, পশ্চিমবঙ্গে NRC নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল আর বিজেপি লাগাতার একে অপরের উপর NRC নিয়ে আক্রমণ করেই চলেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী সোমবার NRC কে একটি ভুয়ো অভিযান আখ্যা দিয়ে এটির বিরোধিতা করেন। এবং উনি বিজেপির উপর অভিযোগ তুলে বলেন, বিজেপি NRC নিয়ে রাজ্যে ভয়ের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, আর এর জন্য এখনো পর্যন্ত রাজ্যের ছয় জন মারা গেছে। আরেকদিকে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্যে NRC লাগু করা নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করতে আগামী ১লা অক্টোবর কলকাতায় পা রাখছেন। আনন্দবাজার

links 18

Pages 1