২০১৯ এ নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়া উচিত,৫ বছর যথেষ্ট নয়:কঙ্গনা রানাউত।

এমনিতে বলিউড পাকিস্থান প্রেমী ও হিন্দুবিদ্বেষী মানুষের জন্য পাকে পরিনত হয়েছে ,কিন্তু কোথায় আছে পাকে পদ্মও ফোটে। এই বলিউডে কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা যুক্তিযত কথা বলেন এবং দেশের হিতে কথা বলেন। বলিউডের এইরকম মানুষদের একজন কঙ্গনা রানাউট যিনি আগেও দেশের হিতে কথা বলেছেন। কাল মুম্বাইতে চলো জিততে হ্যায় নামক একটা স্ক্রিনিংয়ে অমিত শাহ, পীযুষ গোয়েলের সাথে বলিউডের কঙ্গনা রানউট, অক্ষয় কুমার, আমিশা প্যাটেল এবং খেলার জগতের থেকে শচীন টেন্ডুলকার সহ বেশকিছুজন উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিক নিয়েও আলোচনা হয়। অনুষ্ঠান চলাকালীন এক সাংবাদিকের কাছে কঙ্গনা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সম্পর্কে যা বলেন তা মনকে ছুঁয়ে যাওয়ার মতো।

কঙ্গনা বলেন, মোদী দেশের জন্য সবথেকে ভালো বিকল্প। মোদী নিজের খানদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী হননি বরং উনি উনার কঠোর পরিশ্রম ও ক্ষমতার কারণে এই স্থানে পৌঁছেছেন। একই সাথে কঙ্গনা বলেন, দেশ যে অবস্থায় ছিল সেই অবস্থা থেকে দেশকে ঠিক করার জন্য ৫ বছর খুব কম সময় তাই মোদীজিকে আবার প্রধানমন্ত্রী পদে বসানো উচিত। কঙ্গনার কথায় যে যুক্তি রয়েছে একথা অস্বীকার করা যায় না কারণ নরেন্দ্র মোদী একটা দরিদ্র পরিবার থেকে এসেছেন এবং উনার পরিবার আজও গুজরাটে সাধারণ জীবনযাপন করে।

কিন্তু বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধী কেন রাজনীতির সাথে যুক্ত তা নতুন করে বলার কিছু নেই। আর দেশের অবস্থার দিক দেখলে প্রধানমন্ত্রী পদে যখন থেকে নরেন্দ্র মোদী বসেছেন তখন থেকে দেশের GDP বহু শক্তিশালী দেশকে পেছনে ফেলে দিয়েছে।আপনাদের জানিয়ে রাখি কঙ্গনা এর আগেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্পর্কে তার বক্তব্য পেশ করেছিলেন এবং তিনি নিজেকে মোদীজির বড় ভক্ত বলে দাবি করেছিলেন।

শুধু এই নয় যখন ভারত পাকিস্থান সম্পর্ক খারাপ হওয়ায় পাকিস্থানি আর্টিস্টদের ভারতে ব্যান করার কথা উঠছিল সেই সময় পাকিস্থানপ্রেমী কিছু বলিউড অভিনেতা এর বিরোধিতা করেছিলেন। কঙ্গনা সেই সময়যেও ভারতের সেনাদের পক্ষ নিয়ে পাকপ্রেমীদের কড়া জবাব দিয়েছিলেন।



from India Rag https://ift.tt/2vbcCKk
24 ghanta

Comments

Popular posts from this blog

পশ্চিমবঙ্গে ন্যাশানাল সিটিজেন রেজিস্টার (NRC) নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর লেগেই আছে। আর এরই মধ্যে ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) এর মহাসচিব কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya) পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সরকার গঠন হওয়ার পর অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বের করার কথা বলেন। কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, আমরা খুব শীঘ্রই সংসদে নাগরিক সংশোধন বিল পেশ করতে চলেছি, আর ওই বিল পাশ করানোর পর NRC নিয়ে তদন্ত শুরু হবে। এর সাথে সাথে উনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তান আর বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দুরাও যায়গা পাবে। কিন্তু বাকি অনুপ্রবেশকারীদের ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হবে। রাজ্য বিজেপির পর্যবেক্ষক বিজয়বর্গীয় বলেন, আমাদের সরকার পশ্চিমবঙ্গে NRC কাগু করবে। আর এরপর একটিও হিন্দুকে বাংলা ছেড়ে অন্যত্র যেতে হবেনা। বজয়বর্গীয় তৃণমূল কংগ্রেস এর নাম না নিয়ে আক্রমণ করে বলেন, কিছু দল আর তাঁদের নেতা/নেত্রীরা NRC নিয়ে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। বিজয়বর্গীয় বলেন, তৃণমূলের নেতারা NRC এর নামে মানুষের মধ্যে ভয়ের পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। উনি বলেন, ‘বিজেপির রাষ্ট্রীয় মহাসচিব হিসেবে আমি সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, NRC লাগু হবেই, কিন্তু একটাও হিন্দুকে দেশ ছেড়ে যেতে হবেনা। প্রত্যকে হিন্দুকে ভারতের নাগরিকতা দেওয়া হবে।” আপনাদের জানিয়ে রাখি, পশ্চিমবঙ্গে NRC নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল আর বিজেপি লাগাতার একে অপরের উপর NRC নিয়ে আক্রমণ করেই চলেছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী সোমবার NRC কে একটি ভুয়ো অভিযান আখ্যা দিয়ে এটির বিরোধিতা করেন। এবং উনি বিজেপির উপর অভিযোগ তুলে বলেন, বিজেপি NRC নিয়ে রাজ্যে ভয়ের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, আর এর জন্য এখনো পর্যন্ত রাজ্যের ছয় জন মারা গেছে। আরেকদিকে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্যে NRC লাগু করা নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করতে আগামী ১লা অক্টোবর কলকাতায় পা রাখছেন। আনন্দবাজার

links 18

Pages 1